
‘ভদ্রলোকের খেলা’ বলে পরিচিত ক্রিকেট সাংঘাতিকভাবে ভাবমূর্তি সংকটে পড়ে। এরই পটভূমিতে লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের অসরপ্রাপ্ত কমিশনার লর্ড কন্ডনের নেতৃত্বে ২০০০ সালে আইসিসি একটি এ্যান্টি করাপশন ইউনিট গঠন করে। তারা জানায় দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অধিনায়ক হ্যানসি ক্রনিয়ে এক ভারতীয় জুয়াড়ীর কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে অনেক ম্যাচ হেরেছেন বা ইচ্ছেকৃতভাবে বাজে খেলেছেন। তাদের রিপোর্টের সূত্র ধরে মোহাম্মদ আজহার উদ্দিন আর অজয় জাদেজার মত বড় তারকারাও নিষিদ্ধ হন।
২০০৩ সালে এ্যান্টি করাপশন ইউনিটের নাম বদলে রাখা হয় এ্যান্টি করাপশন এন্ড সিকিউরিটি ইউনিট (Anti Corruption and Security Unit-ACSU)। সে সময় কেবল নাম পরিবর্তনই নয়, কাজের পরিধিও বাড়ানো হয়।
আকসু এখন আইসিসি’র যেকোন আয়োজনে নজরদারি করে। এছাড়া কিভাবে একজন তরুণ খেলোয়াড়কে অন্ধকার জগতে পা বাড়াতে প্রলুব্ধ করা হয় সে সম্পর্কেও খেলোয়াড়দের সচেতন করার চেষ্টা করছে আকসু।











