Tag Archives: আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান

এক্স-রে

আলোর কণা তত্ত্বকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছিল ফটোইলেকট্রিক ইফেক্ট বা আলোর তড়িৎক্রিয়া। যেখানে ফোটন কণিকার আঘাতে ধাতুপৃষ্ঠ থেকে ইলেকট্রন বেরিয়ে আসে। অন্যভাবে বললে ফোটন কণিকা ইলেকট্রনকে বেরিয়ে আসার প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দেয়। এ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন আইনস্টাইন। এরপরই যে প্রশ্নটি উঠতে শুরু করে তা হচ্ছে, বিপরীত আলোক তড়িৎক্রিয়া বা ইনভার্স ফটোইলেকট্রিক… বাকি অংশ

কেন আমরা আলোর চেয়ে দ্রুত বেগে ছুটতে পারি না?

সুপারম্যান যেভাবে বুলেটের চেয়ে দ্রুতবেগে পেছন থেকে ছুটে গিয়ে বুলেটকে থামিয়ে দেয় সেটিকে আমরা নিউটনীয় পদার্থবিজ্ঞান বলতে পারি। কিন্তু ১৯০৫ সালে আইনস্টাইন আপেক্ষিকতার যে বিশেষ তত্ত্ব নিয়ে আসেন তার একটি স্বীকার্য ছিল, শূন্যস্থানে এবং বায়ুমাধ্যমে সকল পর্যবেক্ষকের কাছে আলোর বেগ সমান। আলোর উৎস এবং পর্যবেক্ষকের বেগ আলোর বেগকে প্রভাবিত করতে পারে না। অন্যকথায় আলোর চেয়ে… বাকি অংশ

ভরের আপেক্ষিকতা

দৈনন্দিন জীবনের অভিজ্ঞতায় আমরা ভরকে ধ্রুব হিসেবে দেখেই অভ্যস্ত। এক কেজি লোহা কখনো দুই কেজি হবে না। যা বদলায় তা হচ্ছে ওজন। মহাশূন্যে মানুষ ওজনহীন অনুভব করে কিন্তু ভর যা ছিল তাই থাকে। ১৯০৫ সালে আইনস্টাইনের দেয়া আপেক্ষিক তত্ত্ব অন্য অনেক কিছুর মত ভরের ধারণাকেও বদলে দেয়। এ তত্ত্ব অনুযায়ী ভরও আপেক্ষিক। অর্থাৎ এক কেজি… বাকি অংশ

কার্বন-১৪ কি?

অধিকাংশ কার্বন পরমাণুর ক্ষেত্রে ৬টি নিউট্রন ও ৬টি প্রোটন নিয়ে কার্বন পরমাণুর নিউক্লিয়াস তৈরি হয়। তবে প্রায় প্রতি ১০০ কার্বন পরমাণুর ক্ষেত্রে একটি অতিরিক্ত নিউট্রন দেখা যায়। ফলে কার্বন পরমাণুর নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রনের মোট সংখ্যা দাঁড়ায় ১৩, ভরও কিছুটা বেশি হয়। তবে ভর বেশি হওয়া ছাড়া কার্বন-১৩ এর রাসায়নিক ধর্ম প্রায় একই রকম হয়,… বাকি অংশ

আলোক তড়িৎ ক্রিয়া

ফটোইলেকট্রিক ইফেক্ট বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়া আলোর কণা তত্ত্বের পক্ষে আরেকটি প্রমাণ। আইনস্টাইন আলোক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করে নোবেল পুরস্কার পান। ফোটনের শক্তি, E=hν এই শক্তির ফোটন যদি কোন ধাতুকে আঘাত করে তবে ধাতুর ইলেকট্রন ফোটনের শক্তি শোষণ করতে পারে। শক্তি শোষণ করলে পুরোটাই করবে। শোষিত শক্তির একটি একটি অংশ ব্যয়িত হবে ইলেকট্রনকে মুক্ত করার… বাকি অংশ